আসানসোলের ইস্পাত নগরী বার্নপুরে প্রথমবারের মতো এসে পৌঁছালো নবদ্বীপের চৈতন্য মহাপ্রভুর চরনপাদুকা এবং নামব্রহ্ম শিলালিপি। এই ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় মুহূর্তকে কেন্দ্র করে ভক্তদের মধ্যে দেখা গেল প্রবল উৎসাহ ও উচ্ছ্বাস। চৈতন্য মহাপ্রভুর পবিত্র পাদুকা দর্শনের আশায় রাস্তায় এবং মন্দির চত্বরে উপচে পড়া ভিড় জমেছে।
বার্নপুর টাউন পুজো কমিটির উদ্যোগেই এই মহতি আয়োজন। সেজে উঠেছে বারি ময়দান এলাকা, এবং নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে পাদুকাটি আনা হয়েছে। উদ্যোক্তাদের দাবি, পশ্চিম বর্ধমান জেলায় এই প্রথমবার মহাপ্রভুর চরনপাদুকা এসেছে, যা ঘিরে সাধারণ মানুষের মধ্যে উৎসাহের সীমা নেই।
এদিন পুলিসি পাহারায় চৈতন্যদেবের জোড়া চরনপাদুকা বার্নপুর স্টেশন রোড এসে পৌঁছায়। সেখান থেকে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে পাদুকাটি মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। শোভাযাত্রায় পুষ্পবৃষ্টি করা হয় এবং নবদ্বীপ থেকে আগত কীর্তনের দল হরিনাম সংকীর্তন করতে করতে পাদুকা বহন করেন।
এদিন পুলিসি পাহারায় চৈতন্যদেবের জোড়া চরনপাদুকা বার্নপুর স্টেশন রোড এসে পৌঁছায়। সেখান থেকে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে পাদুকাটি মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। শোভাযাত্রায় পুষ্পবৃষ্টি করা হয় এবং নবদ্বীপ থেকে আগত কীর্তনের দল হরিনাম সংকীর্তন করতে করতে পাদুকা বহন করেন।
মন্দিরে পৌঁছে শুরু হয় বিশেষ পূজা-অর্চনা। রাতভর চরনপাদুকা মন্দিরেই রাখা হবে। পরদিন রবিবার সকাল থেকে দিনব্যাপী ভজন, কীর্তন ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলবে। এরপর চরনপাদুকা আবার নবদ্বীপের উদ্দেশ্যে রওনা দেবে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ভক্তদের মতে, এই বিরল সুযোগের সাক্ষী থাকা মানে জীবনে এক ঐতিহাসিক ধর্মীয় অভিজ্ঞতা অর্জন। বার্নপুরে এই আয়োজনকে ঘিরে এখন শুধুই আস্থা, ভক্তি আর আনন্দের জোয়ার।
স্থানীয় বাসিন্দা ও ভক্তদের মতে, এই বিরল সুযোগের সাক্ষী থাকা মানে জীবনে এক ঐতিহাসিক ধর্মীয় অভিজ্ঞতা অর্জন। বার্নপুরে এই আয়োজনকে ঘিরে এখন শুধুই আস্থা, ভক্তি আর আনন্দের জোয়ার।
0 মন্তব্যসমূহ
ধন্যবাদ